প্রসঙ্গত, এর আগে দূরত্ব তৈরি হয়েছিল সূর্য ও দীপার মধ্যে। এমনকী তাদের সম্পর্কের তিক্ততা গড়ায় বিচ্ছেদের দিকেও। কিন্তু নববর্ষে ফের যেন নতুন করে প্রাণ ফিরে পায় তাদের সম্পর্ক। সূর্য বাড়ির সবার জন্য উপহার নিয়ে আসে। দীপার জন্যও সে লুকিয়ে আনে বিশেষ উপহার। এখন তারা একজোট মিশকার সমস্ত ষড়যন্ত্রের মোকাবিলা করার জন্য।
ধারাবাহিকে এখন দীপা এক কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। মিশকা নিজের অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবর দিয়ে লাবণ্যের আবেগের সুযোগ নেয়। সেনগুপ্ত বাড়িতে হাজির হয়ে সে একটা রাত থাকতে চায় সেখানে। এদিকে দীপা ভালই বুঝতে পারে যে এটা এক রাতের গল্প নয়। কিন্তু লাবণ্য মুখে না বললেও, তাঁর মনের ইচ্ছাকে সম্মান দিয়ে মিশকার থাকার প্রসঙ্গে রাজি হয়। ধীরে ধীরে মিশকা নিজের আসল রূপ ধরতে থাকে, সেনগুপ্ত বাড়িতে যে আসলে পাকাপাকিভাবে থাকতে চায় সেই ইচ্ছা প্রকাশিত হয়। কিন্তু দীপা ও সেনগুপ্ত পরিবার, মিশকার আসল সত্য জানার পর একে অপরের হাত ধরে। তারা বুঝিয়ে দেয় যে যাই ঝড়ঝাপ্টা আসুক, গোটা পরিবার একসঙ্গে তার মোকাবিলা করতে প্রস্তুত।
0 Comments